মেকং
নদীর প্রবাহপথ জুড়েই
রয়েছে অসংখ্য বিপন্ন
প্রাণীর বাস। বিপন্ন, কারণ
এই অঞ্চলের বেশ
কিছু জায়গাতেই এই
সব প্রাণী মেরে,
তা থেকে তৈরি
হয় নানাবিধ ওষুধ।
কোথাও ব্যবহার করা
হয় তাদের হাড়,
কোথাও নখ, কোথাও
অন্য কোনও দেহাংশ।
মেকং
নদীর উৎপত্তি তিব্বত
অঞ্চলে এবং তার
প্রবাহ চিনের হুনান,
মায়ানমার, লাওস, তাইল্যান্ড, কাম্বোডিয়া ও
ভিয়েতনামের মধ্যে দিয়ে।
সম্প্রতি গ্রেটার মেকং
অঞ্চলে ১৬৩ রকম
নতুন প্রজাতি আবিষ্কৃত হয়েছে,
যাতে বেশ খুশি
পরিবেষবিদরা। এর মধ্যে,
লাওসে পাওয়া গেছে
এক নতুন ধরনের
‘গেকো’ বা তক্ষক।
তবে, যে প্রাণিটি আলোড়ন
ফেলেছে, সেটি হল
একটি সাপ। মাথায়
তার রংধনুর রং।
চলতি
বছরে প্রকাশিত ডব্লিউডব্লিউএফ-এর
এক রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২০
সালের মধ্যে জলজ
প্রাণীর প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই শেষ
হয়ে যাবে, যদি
তা মারা বন্ধ
না হয়। মেকং নদীর
পাড়ে চোরা শিকার
বন্ধ না হলে,
আগামী ৫০ বছরে
এই সব প্রাণী
একেবারেই নিশ্চিহ্ন হয়ে
যাবে পৃথিবীর বুক
থেকে।
কালেক্টেড : BD Protidin
No comments:
Post a Comment