প্রায় একটা দশক পর্যন্ত রাজত্ব করেছেন তিনি। কখনো সফলতার স্বর্ণ শিখরে উঠেছেন আবার কখনো নেমে পরতে হয়েছেন।
দশ বছরের যেভাবে চড়াই উতরাই করে পথ চলেছেন বিজয় মালিয়া-
২০০৫- ৯৫ কোটি
২০০৬-১৩০ কোটি
২০০৭-১৬০কোটি
২০০৮-৩৯ কোটি
২০০৯-১৪৫ কোটি
২০১০-১১১ কোটি
২০১১-৮০ কোটি
২০১২-৭৫ কোটি
২০১৩-৩৬ কোটি
২০১৪- ৩০
কোটিরও নিচে…
কীভাবে ধনে ধনী হলেন বিজয় মালিয়া? ২০০৫ সালে প্রথম চালু করলেন কিং-ফিশার এয়ারলাইন্স।
২০০৭ সালে হোয়াইট অ্যান্ড মিকির ডিস্ট্রিবিউটরশিপ নিলেন, সঙ্গে এয়ার ডেকানের ২৬%-মালিকানা কিনলেন। ওই বছরই ফর্মুলা-ওয়ানে অর্থ বিনিয়োগ করলেন। সব মিলিয়ে মুনাফা অর্জন করলেন ১৬০ কোটি টাকা।
২০০৮ সালে আইপিএলে দল কিনলেন। তার সঙ্গেই হেনিক্যানের ডিস্ট্রিবিউটরশিপ। মুনাফা ৩৯০ কোটি টাকা।
২০১১ সালে শুরু হয় ক্ষতি, বন্ধ হয়ে যায় কিং-ফিশার এয়ারলাইন্স। কিন্তু লিকারের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বিজয় মালিয়া। হ্যানিকেন এবং হোয়াইট অ্যান্ড মিকি থেকেও ক্ষতির দিকে নামতে থাকেন বিজয়।
শেষে সোনার ব্যবসায়ও নামতে থাকে ক্ষতির দিকে। ১০০ কোটি থেকে ‘একেবারে মাটিতে’ মার্চেন্ট বিজয়।
এখনো সেই ক্ষতি থেকে ঘুরে দাঁড়াতে পারেন নি তিনি। একদিনের কোটি পতি এখন প্রায় ভিখারি! প্রায় বন্ধের দারপ্রান্তে মালিয়া অ্যান্ড কোং।-জিনিউজ
No comments:
Post a Comment